Thursday, February 4, 2016

ভাতিজিকে ধর্ষণ, চাচা আটক

সহপাঠীর সামনেই স্কুলছাত্রীকে (১২) ধর্ষণের অভিযোগে চাচাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে বড়লেখার উত্তর শাহবাজপুর ইউপির নান্দুয়া খালের গুল এলাকায়। গত সোমবার সকালে খালের গুল এলাকায় জনৈক লবজান বিবির পরিত্যক্ত বাড়িতে ধর্ষণের ওই ঘটনা ঘটে। ঘটনা জানার পর স্কুল ছাত্রীর মা মঙ্গলবার বড়লেখা থানায় মামলা দায়ের করেন। এরপর বুধবার সকালে পুলিশ অভিযান চালিয়ে জিল্লুর রহমান (৩২) নামে ওই ধর্ষককে গ্রেপ্তার করে।
জিল্লুর রহমান নান্দুয়া খালের গুল গ্রামের মৃত মশিউর রহমানের ছেলে। তিনি বিবাহিত ও দুই সন্তানের জনক।
মামলা সূত্রমতে, সোমবার সকালে ওই স্কুলছাত্রী তার সহপাঠীর সঙ্গে স্কুলে পরীক্ষা দিতে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে চাচা জিল্লুর রহমান তাদের ডেকে কৌশলে খালের গুল এলাকার জনৈক লবজান বিবির পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে নিয়ে সহপাঠীর সামনেই ভয় দেখিয়ে ওই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করে। পরে ঘটনা কাউকে না বলার জন্য হুমকি দেন। অসুস্থ অবস্থাতেই স্কুলছাত্রী স্কুলে যায় পরীক্ষা দিতে। পরীক্ষা শেষে বাড়ি ফিরে সে তার মাকে ঘটনাটি জানায়। পরদিন মঙ্গলবার ছাত্রীর মা বাদী হয়ে ধর্ষক জিল্লুরকে আসামি করে বড়লেখা থানায় মামলা করেন। মামলার প্রেক্ষিতে বুধবার সকালে বড়লেখা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আক্তারুজ্জামান ও এএসআই কামরুল ইসলামের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ধর্ষক জিল্লুরকে তার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে।
বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, গ্রেপ্তারকৃত জিল্লুর সম্পর্কে ওই ছাত্রীর চাচা। তার বিরুদ্ধে একাধিক ধর্ষণের মামলা রয়েছে।

ফুপার বাসায় এসে ধর্ষণের শিকার মাদরাসা ছাত্রী

ঢাকা: রাজধানীর লালবাগ এলাকায় ফুপার বাসায় এসে ধর্ষণের শিকার হয়েছে এক মাদরাসা ছাত্রী (১৯)।

শনিবার দুপুরে ওই ছাত্রীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়েছে।

নির্যাতিতা ছাত্রীর বাবা জানান, গত সোমবার আলিমে ভর্তির জন্য পিরোজপুর থেকে তার মেয়ে লালবাগে অবস্থিত তার ফুপার বাসায় আসে। পরদিন মঙ্গলবার উত্তরায় এক মাদরাসায় ভর্তির জন্য ফুপা তাকে নিয়ে বাসা থেকে বের হয়।

তিনি আরো জানান, পরে জোরপূর্বক তাকে ধর্ষণ করে উত্তরার মাদরাসায় পৌঁছে দেয় ফুপা। সেখানকার এক শিক্ষিকাকে ঘটনার কথা জানায় ওই ছাত্রী। পরে ওই শিক্ষিকা ফোনে তাকে এ ঘটনা জানায়।

এ বিষয়ে ঢামেক হাসপাতালের ক্যাম্প ইনচার্জ পরিদর্শক মোজাম্মেল হক সাংবাদিকদের জানান, ধর্ষণের ঘটনাটি লালবাগ থানায় জানানো হয়েছে।

ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন

বেড়ানোর কথা বলে স্ত্রীকে যৌনপল্লীতে বিক্রি

রাজবাড়ী: বোনের বাসায় বেড়ানোর কথা বলে এনে গৃহবধূকে রাজবাড়ির গোয়ালন্দে যৌনপল্লীতে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে আরিফ (৩০) নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।

যৌনপল্লীতে ৮ দিন অবরুদ্ধ থাকার পর শুক্রবার দিবাগত রাতে গোয়ালন্দ ঘাট থানা পুলিশ ওই নারীকে উদ্ধার করেছে। এসময় পল্লীর সর্দারনী সালমাকে (৪০) আটক করে পুলিশ।

উদ্ধার হওয়া গৃহবধূ জানান, তিনি যশোর নওয়াপাড়া আকিজ জুট মিলে কাজ করতেন। ওই জুট মিলের গেটের চায়ের দোকানদার খুলনার দৌলতপুর থানার পাবলা গ্রামের আরিফের (৩০) সঙ্গে প্রেমের সর্ম্পকের পর গত ২৫ জুলাই আরিফ তাকে কাজী অফিসে নিয়ে গিয়ে বিয়ে করেন।

ওই নারী জানান, ১৩ আগস্ট আরিফ গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া তার বোনের বাড়ি বেড়ানোর কথা বলে তাকে বাসে করে নিয়ে আসে। পরে দৌলতদিয়ার যৌনপল্লীতে তাকে ৪০ হাজার টাকায় বিক্রি করে পালিয়ে যান আরিফ। এর পর থেকে তাকে দিয়ে জোরপূর্বক দেহ ব্যবসা চালিয়ে আসছিল সালমা ও আঞ্জু।

তিনি জানান, পরবর্তীতে তার কাছে আসা এক ব্যক্তির মাধ্যমে মোবাইল ফোনে বিষয়টি তার ভাইকে জানালে তিনি গোয়ালন্দ ঘাট থানা পুলিশকে জানান। খবর পেয়ে পুলিশ ওই গৃহবধূকে উদ্ধার ও সর্দারনী সালমাকে আটক করে। বাড়িওয়ালী আঞ্জু পালিয়ে যায়।

গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি একেএম নাসির উল্যাহ জানান, আটক সালমাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে মানব পাচার আইনে মামলা হয়েছে। অপর দুই আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।

ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

সাভার: জেলা শহরের আশুলিয়ায় ৫ম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের দায়ে সোহেল মিয়া নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার রাতে আশুলিয়ার টেঙ্গুরী এলাকায়  এঘটনা ঘটে। সোহেল জামালপুরের সরিষাবাড়ি থানার চরপাঙ্গলিয়া এলাকার দেগখুসের ছেলে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, শিমুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের টেঙ্গুরী এলাকায় কোনাপাড়া আমিয়া মাদ্রাসার ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে (১১) নিজ ভাড়া বাড়িতে পানি খাওয়ার কথা বলে ডেকে নেন। পরে রুমের ভিতর দরজা বন্ধ করে হাত-পা বেঁধে ওই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করে। কাজ শেষে ওই শিক্ষার্থীর মা বাড়িতে ফিরলে ধর্ষণের বিষয়টি জানায় সে। সোহেল কৌশলে বিষয়টি টের পেয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে এলাকাবাসী তাকে আটক করে গণধোলাই দেয়।’

পরে এলাকাবাসী তাকে স্থানীয় শিমুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এ বি এম আজাহারুল ইসলাম সুরুজের কাছে হস্তান্তর করেন। পরে সোহেলকে তিনি আশুলিয়া থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করে।

এ ব্যাপারে আশুলিয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (এসআই) দীপক চন্দ্র সাহা ব্রেকিংনিউজকে জানান, ‘ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে পরীক্ষার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে (ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার) ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

পুত্রবধূকে ধর্ষণের চেষ্টা শ্বশুরের বিরুদ্ধে মামলা

দুপচাঁচিয়া উপেজলায় অন্তঃসত্বা পুত্রবধূকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে শ্বশুরের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ওই পুত্রবধূ দুপচাঁচিয়া থানায় মামলাটি দায়ের করেন। আর ঘটনাটি ঘটে শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার জিয়ানগর ইউনিয়নের সোহাগী পাড়া গ্রামে।

জানা গেছে, শনিবার সন্ধ্যায় পুত্রবধূর স্বামী আজমল হোসেন অটোরিকশার ব্যাটারি চার্জ দিতে পার্শ্ববর্তী বেড়াগ্রাম বাজারে একটি গ্যারেজে যায়। এই সুযোগে গৃহবধূকে বাড়িতে একা পেয়ে শ্বশুর আব্দুর রাজ্জাক (৪৮) তাকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। এ সময় গৃহবধূর চিৎকারে পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা এগিয়ে এলে আব্দুর রাজ্জাক পালিয়ে যায়।

ঘটনাটি স্থানীয়ভাবে মীমাংসার চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হওয়ায় ৩ দিন পর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ওই গৃহবধূ বাদী হয়ে শ্বশুর আব্দুর রাজ্জাককে আসামি করে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে দুপচাঁচিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

দুপচাঁচিয়া থানার ওসি গোপাল চন্দ্র চক্রবর্তী জানান, গৃহবধূকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে শ্বশুর আব্দুর রাজ্জাকের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের হয়েছে। তাকে গ্রেফতারে পুলিশী অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

Wednesday, February 3, 2016

দুলাভাইয়ের হাতে মাদরাসাছাত্রী ধর্ষিত

গাইবান্ধা: জেলার চিরিরবন্দরে দুলাভাইয়ের দ্বারা ৬ষ্ঠ শ্রেণির এক মাদরাসাছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এ অভিযোগে থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ৯ বছর আগে উপজেলার পুনট্টি গ্রামের তেলিপাড়ার এক যুবতির সঙ্গে ওই উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের আ. মান্নানের পুত্র নুর মোহাম্মদের (৩৫) বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাদের দাম্পত্য জীবনে কলহের সৃষ্টি হয়। দাম্পত্য জীবনের কলহের যবনিকা টানতে ওই গৃহবধূ ৪ বছর আগে চাকুরি করার জন্য ঢাকায় পাড়ি জমায়। এ সুযোগে তার স্বামী ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শ্যালিকার উপর কুদৃষ্টি দেয়। গত ২মে মাদরাসা ছুটির পর বাড়ি ফেরার পথে ওই ছাত্রীকে রাস্তা থেকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। সে ওই রাতেই মাদরাসাছাত্রীকে ধর্ষণ করা হয়। পরে গত ১৭ জুন সন্ধ্যায় তাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়া হয়।

এ ঘটনায় মেয়ের বাবা বাদি হয়ে থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেছেন।

থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আনিছুর রহমান ব্রেকিংনিউজকে জানান, ভিকটিমের শারীরিক পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। এ পর্যন্ত কোন আসামি গ্রেফতার হয়নি। তবে গ্রেফতারের জন্য পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।

ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

গৃহিনীকে বেঁধে কিশোরীকে গণধর্ষণ করল ডাকাত দল

জেলা শহরের সিটি কলেজপাড়ায় ডাকাতিকালে গৃহিণীকে বেঁধে তার সামনে ওই বাড়িতে আশ্রিতা এক কিশোরীকে গণধর্ষণ করেছে ডাকাতরা। এ ঘটনাকে ধামাচাপা দিতে জোর করে বাড়ির মালিকের সঙ্গে ওই কিশোরীর নগ্ন ছবিও তুলেছে তারা। এসময় নগদ টাকা ও সোনার গহনা লুটপাট করেছে ডাকাতরা।

শহরের সিটি কলেজপাড়ায় ফজলুল হক বাবুর ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে। লজ্জা ঢাকতে ওই কিশোরী আত্মহত্যার চেষ্টা করে।

ফজলুল হক বাবু জানান, শুক্রবার তারাবিহ শেষে বাড়ি ফিরে কলিং বেল চাপলে ভেতর থেকে পুরুষকণ্ঠ শুনে তিনি হতভম্ব হয়ে পড়েন। তিনি বাসার ভেতরে ঢুকে দেখতে পান, শহরের নীলগঞ্জ তাঁতিপাড়ার ‘চিহ্নিত সন্ত্রাসী’ ইব্রাহিম, একই এলাকার রানা, ইলিয়াস সাজু ওরফে বাদশাসহ ৭ জন তার বাসায় অবস্থান করছে। এদের ১ জন তাকে চড়-থাপ্পড় মেরে সোফার ওপর বসিয়ে পরনের পাঞ্জাবি খুলে ফেলে। এরপর তার বাসায় আশ্রিতা ওই কিশোরীকে নগ্ন করে বেশ কয়েকটা ছবি তোলে।

তিনি আরও জানান, দুর্বৃত্তরা চলে যাওয়ার সময় তাকে হুমকি দিয়ে যায়, এ ঘটনা কাউকে জানালে তাকে মেরে ফেলা হবে। এসব ঘটনার পর মেয়েটি লজ্জা-অপমানে শনিবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে।

ফজলুল হকের স্ত্রী আমেনা বেগম জানান, দুর্বৃত্ত দলটি বাসার কলিং বেল চাপলে আমার মেয়ে ফারিয়া দরজা খুলে দেয়। এরপর তারা ঘরে ঢুকে আমার হাত-পা বেঁধে ফেলে। পরে বাদশা ও ইব্রাহিম আমার বাসায় আশ্রিতা ১৪ বছর বয়সী কিশোরীকে পর্যায়ক্রমে ধর্ষণ করে। ধর্ষক বাদশা স্থানীয় ১টি পত্রিকার ফটোসাংবাদিক পরিচয়ধারী।

তিনি আরও জানান, দুর্বৃত্তরা এরপর আলমারি খুলে নগদ ২৭ হাজার টাকা, ২টি মোবাইল, আমার কানে থাকা সোনার ঝুমকা, নাকফুল, আমার স্বামীর পাসপোর্ট ও এটিএম কার্ড ছিনিয়ে নেয়। পরে তারা এটিএম কার্ড ব্যবহার করে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ২৮ হাজার টাকা তুলে নেয়।

কোতয়ালী থানার উপ-পরিদর্শক মিরাজ মোসাদ্দেক ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘটনার সত্যতা পায়। আত্মহত্যার চেষ্টা করায় ফজলুল হক ধর্ষিতা কিশোরীকে নিয়ে হাসপাতালে আসেন। পরে তাকে থানায় নেয়া হয়। আবার সেখান থেকে পুলিশ হেফাজতে জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হয় মেয়েটিকে। হাসপাতালে কর্তব্যরত সেবিকারা মেয়েটির ধর্ষণের বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছেন।

যশোর কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিকদার আককাছ আলী জানান, খবর শুনে তিনি ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পুলিশি পাহারায় ভর্তি করিয়েছেন। ঘটনার শিকার মেয়েটি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন। ঘটনার সঙ্গে জড়িত যেই হোক না কেন, তাদের আটক করা হবে। ধর্ষক ও ডাকাতদের আটকে পুলিশি অভিযান শুরু হয়েছে এবং রাতে তরিকুল নামে ১ জনকে আটক করা হয়েছে। তবে ঘটনার ব্যাপারে এখনও থানায় মামলা হয়নি।