বরগুনা: জেলার নয়াকাটা রোড এলাকায় স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছে প্রতারিত এক স্ত্রী।
সোমবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক শরিফুল ইসলাম অভিযোগ আমলে নিয়ে স্থানীয় পৌরসভার কাউন্সিলরকে ঘটনার তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
তবে এ ব্যাপারে কাউন্সিলর আবু সালেহ জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত বিচারকের কোন আদেশ তিনি হাতে পাননি।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের আইনজীবী মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল ব্রেকিংনিউজকে জানান, বরগুনার নয়াকাটা রোডের জহিরুল ইসলাম ও সদর উপজেলার উত্তর লাকুরতলার ওই নারী ১৮ বছর আগে বিয়ে করেছিলেন। তাঁদের দুটি সন্তানও রয়েছে। ২০০৫ সালে স্বামীর বিরুদ্ধে একটি যৌতুকের মামলা দায়ের করেন ওই নারী। এরপর থেকে তারা আলাদা ছিলেন।
তিনি বলেন, স্থানীয় সালিশে সমস্যার নিষ্পত্তি হওয়ায় চলতি বছরের ৫ মে পুনর্বিবাহ করে তারা একসঙ্গে বসবাস শুরু করেন। কিন্তু বিয়ের ৩ দিনের মাথায় গত ৮ মে স্ত্রীকে আবার তালাক দেন জহিরুল। তালাকের বিষয়টি গোপন রেখে তিনি ওই নারীর সঙ্গে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করছিলেন।
তালাকের ঘটনা জানতে পেরে ওই নারী গত ২০ জুলাই জহিরুলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ করেন বলেও জানান আইনজীবী মোস্তাফিজুর।
সোমবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক শরিফুল ইসলাম অভিযোগ আমলে নিয়ে স্থানীয় পৌরসভার কাউন্সিলরকে ঘটনার তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
তবে এ ব্যাপারে কাউন্সিলর আবু সালেহ জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত বিচারকের কোন আদেশ তিনি হাতে পাননি।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের আইনজীবী মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল ব্রেকিংনিউজকে জানান, বরগুনার নয়াকাটা রোডের জহিরুল ইসলাম ও সদর উপজেলার উত্তর লাকুরতলার ওই নারী ১৮ বছর আগে বিয়ে করেছিলেন। তাঁদের দুটি সন্তানও রয়েছে। ২০০৫ সালে স্বামীর বিরুদ্ধে একটি যৌতুকের মামলা দায়ের করেন ওই নারী। এরপর থেকে তারা আলাদা ছিলেন।
তিনি বলেন, স্থানীয় সালিশে সমস্যার নিষ্পত্তি হওয়ায় চলতি বছরের ৫ মে পুনর্বিবাহ করে তারা একসঙ্গে বসবাস শুরু করেন। কিন্তু বিয়ের ৩ দিনের মাথায় গত ৮ মে স্ত্রীকে আবার তালাক দেন জহিরুল। তালাকের বিষয়টি গোপন রেখে তিনি ওই নারীর সঙ্গে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করছিলেন।
তালাকের ঘটনা জানতে পেরে ওই নারী গত ২০ জুলাই জহিরুলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ করেন বলেও জানান আইনজীবী মোস্তাফিজুর।
No comments:
Post a Comment