সহপাঠীর সামনেই স্কুলছাত্রীকে (১২) ধর্ষণের অভিযোগে চাচাকে গ্রেপ্তার
করেছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে বড়লেখার উত্তর শাহবাজপুর ইউপির নান্দুয়া খালের
গুল এলাকায়। গত সোমবার সকালে খালের গুল এলাকায় জনৈক লবজান বিবির পরিত্যক্ত
বাড়িতে ধর্ষণের ওই ঘটনা ঘটে। ঘটনা জানার পর স্কুল ছাত্রীর মা মঙ্গলবার
বড়লেখা থানায় মামলা দায়ের করেন। এরপর বুধবার সকালে পুলিশ অভিযান চালিয়ে
জিল্লুর রহমান (৩২) নামে ওই ধর্ষককে গ্রেপ্তার করে।
জিল্লুর রহমান নান্দুয়া খালের গুল গ্রামের মৃত মশিউর রহমানের ছেলে। তিনি বিবাহিত ও দুই সন্তানের জনক।
মামলা সূত্রমতে, সোমবার সকালে ওই স্কুলছাত্রী তার সহপাঠীর সঙ্গে স্কুলে পরীক্ষা দিতে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে চাচা জিল্লুর রহমান তাদের ডেকে কৌশলে খালের গুল এলাকার জনৈক লবজান বিবির পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে নিয়ে সহপাঠীর সামনেই ভয় দেখিয়ে ওই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করে। পরে ঘটনা কাউকে না বলার জন্য হুমকি দেন। অসুস্থ অবস্থাতেই স্কুলছাত্রী স্কুলে যায় পরীক্ষা দিতে। পরীক্ষা শেষে বাড়ি ফিরে সে তার মাকে ঘটনাটি জানায়। পরদিন মঙ্গলবার ছাত্রীর মা বাদী হয়ে ধর্ষক জিল্লুরকে আসামি করে বড়লেখা থানায় মামলা করেন। মামলার প্রেক্ষিতে বুধবার সকালে বড়লেখা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আক্তারুজ্জামান ও এএসআই কামরুল ইসলামের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ধর্ষক জিল্লুরকে তার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে।
বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, গ্রেপ্তারকৃত জিল্লুর সম্পর্কে ওই ছাত্রীর চাচা। তার বিরুদ্ধে একাধিক ধর্ষণের মামলা রয়েছে।
জিল্লুর রহমান নান্দুয়া খালের গুল গ্রামের মৃত মশিউর রহমানের ছেলে। তিনি বিবাহিত ও দুই সন্তানের জনক।
মামলা সূত্রমতে, সোমবার সকালে ওই স্কুলছাত্রী তার সহপাঠীর সঙ্গে স্কুলে পরীক্ষা দিতে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে চাচা জিল্লুর রহমান তাদের ডেকে কৌশলে খালের গুল এলাকার জনৈক লবজান বিবির পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে নিয়ে সহপাঠীর সামনেই ভয় দেখিয়ে ওই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করে। পরে ঘটনা কাউকে না বলার জন্য হুমকি দেন। অসুস্থ অবস্থাতেই স্কুলছাত্রী স্কুলে যায় পরীক্ষা দিতে। পরীক্ষা শেষে বাড়ি ফিরে সে তার মাকে ঘটনাটি জানায়। পরদিন মঙ্গলবার ছাত্রীর মা বাদী হয়ে ধর্ষক জিল্লুরকে আসামি করে বড়লেখা থানায় মামলা করেন। মামলার প্রেক্ষিতে বুধবার সকালে বড়লেখা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আক্তারুজ্জামান ও এএসআই কামরুল ইসলামের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ধর্ষক জিল্লুরকে তার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে।
বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, গ্রেপ্তারকৃত জিল্লুর সম্পর্কে ওই ছাত্রীর চাচা। তার বিরুদ্ধে একাধিক ধর্ষণের মামলা রয়েছে।